বিভিন্ন বয়স ভেদে শিশুর খাদ্য তালিকা
👭 প্রত্যেকটি বাচ্চা জন্মের পর বাচ্চার জন্য মায়ের দুধের বিকল্প কোন কিছু নাই। মায়ের দুধই সবচেয়ে উত্তম খাদ্য। । তবে বাচ্চা কিন্তু শিশু যখন বড় হতে থাকে তখন মায়ের দুধের সাথে সাথে তার অন্য খাবারের প্রয়োজন হয়ে পরে। শিশুর পূর্ণ ৬ মাস হবার আগ পর্যন্ত শুধু মায়ের বুকের দুধ তার পর শিশুর জন্য পরিপূরক খাবার দেওয়া উচিত।
👉বিভিন্ন বয়স ভেদে শিশুর খাদ্য তালিকা
👯৬-৭ মাস বয়সের শিশুর খাদ্য
👉এ সময়টিতে শিশুর ওজন প্রায় ৬ কেজির কাছা কাছি হয়ে যায় এবং এই সময়টিতে ৭০০ কিলোক্যালোরি দরকার হয়। এই সময়টি হচ্ছে যথ্যার্ত সময় পরিপূরক খাদ্য আরম্ভ করার । এর চেয়ে দেরি হয়ে গেলে শিশুরা খাবারের স্বাদ বুঝে যায় এবং খেতে চায় না।
👉তাই এসময় দুধের সাথে কলা চটকে অথবা দুধের সাথে সুজি রান্না করে শিশুর প্রথম যে খাবারটি রয়েছে সেটি আরম্ভ করা যায়।এছাড়া আপনি চাইলে বা ব্যবস্থা করতে পারলে চালের গুঁড়া, আটা ইত্যাদি সিদ্ধ করে দুধের সাথে পাতলা করে খাওয়ানো যায়। তার পর মৌসুমি ফল যেমন পাকা কলা, পাকা পেঁপে, মিষ্টি ফলগুলো বাচ্চাকে খাওয়ানো যাবে।
👭৭-৯ মাস বয়সের শিশুর খাদ্য
👉এ সময়টিতে শিশু কিছুটা পরিপক্ক হয় এবং ফল ও শস্য জাতীয় খাবার খাওয়ার মত সক্ষমতা হয়। তাই এ সময় খাবারের ক্যালোরির চাহিদা বাড়ানো দরকার পরে। আপনি এ সময়টিতে খাদ্যে পানির পরিমাণ কমিয়ে কিছুটা ঘন খাবার দেয়া যায়। এ সময়টিতে কিন্তু শিশু নিজের হাতে ধরে খেতে চেষ্টা কবে। এছাড়া তার রঙ এর প্রতি আকর্ষণ বাড়ে, খাবারের প্রতিও আকর্ষণ বাড়ে। এ সময় সহজ হজম হয় এমন খাবার যেমন আলু সেদ্ধ, মৌসুমি সবজি সেদ্ধ, করে চটকিয়ে খাওয়ানো যায়। যেমন ফুলকপি, বরবটি, পেঁপে, এই ধরনের সবজিগুলো সেদ্ধ করলে নরম হয় যা শিশুর হজম হয়।
👭৯-১২ মাস বয়সের শিশুর খাদ্য
👉এ সময়টিতে প্রায় বড়দের মত খাবার দেওয়া যায়। আগের তুলনায় আরো একটু বেশি ঘন খাবার শিশু খেতে দিতে পারে। যেমন- নরম খিচুড়ি, সিদ্ধ ডিম, ডাল, ভাত, দুধ-রুটি, দই, ক্ষীর, পুডিং ইত্যাদি খাবারগুলো শিশুকে খাওয়াতে হবে। এগুলো পুষ্টি পরিপূরকও বটে। এছাড়া স্যুপ শিশুর জন্য তৈরি করে ৪-৫ বার দেওয়া যায়।
👪১-২ বছর এর শিশুর খাদ্য তালিকা
👉এ সময়টিতে ঘরের স্বাভাবিক খাবার বড়দের মত শিশুকে দেওয়া যেতে পারে। তবে অবশ্যই নরম ও কম মশলা যুক্ত খাবার দেওয়াই ভালো। প্রত্যেকটি শিশুর প্রতি কেজি দৈহিক ওজনের জন্য ১০০ কিলোক্যলোরি দরকার যা পাতলা খাবার থেকে না দিয়ে ঘন খাবার থেকে দিতে হবে। এই সময় একবার ৫০-৭৫ গ্রাম খাবার ২-৩ ঘন্টা পরপর দিনে প্রায় ৫-৬ বার দিতে হবে।
👉শিশুর ক্যলোরি চাহিদার ১ টি চার্ট
বয়স
(মাস)
|
ক্যালরি চাহিদা |
০-৩ |
১২০ |
৩-৬ |
১১৫ |
৬-৯ |
১১০ |
৯-১২ |
১০৫ |
গড় |
১১২ |
গলা ব্যাথার কারণ, লক্ষণ এবং চিকিৎসা।
মুখের কালো দাগ / মেজতার দাগ দূর করার সহজ উপায়।
হিট স্ট্রোক- কি ?এর কারণ, লক্ষণ ও এর প্রাথমিক চিকিৎসা ।
মুখের দূর্গন্ধ দূর করার ঘরোয়া উপায়
স্তন্য ক্যান্সার কি? কাদের হয়,লক্ষণ,কারণ এবং প্রতিকার।
মাইগ্রেন/Migraine কি? কারন,লক্ষণ/উপসর্গ এবং চিকিৎসা।
ডেঙ্গুজ্বর কী ? প্রকার,লক্ষণ, এবংচিকিৎসা।
ম্যালেরিয়া কী ? প্রকারভেদ,লক্ষণ, এবং চিকিৎসা।
সাইনোসাইটিস কী?লক্ষণ,করণীয় এবং চিকিৎসা।
নিউমোনিয়া কী?লক্ষণ এবং চিকিৎসা।
চিকনগুনিয়া কি?লক্ষণ,কিভাবে ছড়ায়,প্রতিরোধিএবং চিকিৎসা।
শীর্ষ ১০ ধরনের ক্যানসারের আক্রমন হয় বাংলাদেশে।
হুপিং কাশি/ Pertussis কী,লক্ষণ,জটিলতা, এবং চিকিৎসা।
মাম্প্স কী,লক্ষণ / উপসর্গ,মাম্প্স হলে কী কী করণীয়/ ( হোম রেমেডি) এবং চিকিৎসা।
Tonsillitis/টনসিলাইটিস কি? কারণ, লক্ষণ,কী খাওয়া যাবে/যাবে না এবং চিকিৎসা।
করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) টিকার চতুর্থ ডোজ এবং করোনা মহামারির আতঙ্ক কমে গেলেও সংক্রমণ থেমে নেই।
স্বাস্থ্য ভালো রাখতে খাওয়ার পর যে কাজগুলো করবেন না ?
দুধ -আনারস একসাথে খেলে কি মানুষ মারা যায় ? জেনেনিন এর সঠিক উত্তর ।
পিরিয়ড চলাকালিন মেয়েরা যেসব কাজ থেকে বিরত থাকবেন ।
পর্যাপ্ত ঘুম না হলে ক্ষতি কী । এবং জেনে নিন ঘুম না হলে কী করবেন ?
রাতকানা রোগ কী ? রাতকানা রোগ কেন হয় ? এবং এর প্রতিকার ।
রক্তস্বল্পতা কি ? এর কারণ , লক্ষণ, চিহ্ন, চিকিৎসা এবং উপদেশ ?
কান পাকা রোগ কেন হয় এর কারণ,লক্ষণ,চিহ্ন এবং চিকিৎসা
কনজাংটিভাইটিস বা ( চোখ উঠা ) কি ? এর কারণ , লক্ষণ/চিহ্ন , চিকিৎসা এবং প্রতিরোধ ।
NOTE: সকল ঔষধ রেজিষ্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করুন ।