১০টি অভ্যাস মেনে চললে পেটের অতিরিক্ত মেদ বা ভুঁড়ি দ্রুত কমাতে সাহায্য করবে
👤মানব দেহের পেটের অতিরিক্ত মেদ বা ভুঁড়ি একটি অস্বস্তিকর বিষয়। অল্প অল্প অস্বাস্থ্যকর অভ্যাসের কারণে আমাদের পেটে মেদ জমে থাকে। পেট ছাড়াও শরীরের বিভিন্ন স্থানে মেদ জমার অন্যতম কারণ এই অভ্যাসগুলো। আজকে আলোচনা করব পেটের মেদ দ্রুত কমাতে সাহায্য করবে এমন ১০টি অভ্যাস নিয়ে।
১. বাদ দিতে হবে দ্রুত খাওয়ার অভ্যাসটি
🍯 আমদরা যখন খাবার খাওয়া শুরু করি তার পর পর যখন সেই খাবার পেটে যায়, তখন পাকস্থলী থেকে মস্তিষ্কে সংকেত পৌঁছায়। সংকেতটি হচ্ছে আমার পেট ভরেছে কি ভরেনি আর তা বুঝতে ব্রেইনের সময় লাগতে পারে ২০ মিনিট । যখন দ্রুত খাবার খাওয়া হলে অতিরিক্ত খেয়ে ফেলার সম্ভাবনা থাকে, তার কারণ পেট ভরে যাওয়ার খবরটি পাকস্থলী হতে হয়তো েএত দ্রুত ব্রেইনে নাও পৌঁছাতে পারে।
👊পেটের মেদ কমাতে কি কি করা যায়ঃ
👍খাবার খাওয়ার সময় যাতে অতিরিক্ত না খেয়ে ফেলা হয় তার জন্য ধীরে ধীরে খাবার খাওয়া এবং খাওয়ার সময় খাবারের প্রতি পূর্ণ মনোযোগ দিতে হবে। এই প্রক্রিয়াকে মেডিক্যাল ভাষায়
‘মাইন্ডফুল ইটিং’ বা ‘মনোযোগ সহকারে খাওয়া’ বলা হয়ে থাকে। এরকম ভাবে অতিরিক্ত ক্যালরি খেয়ে ফেলা থেকে বাঁচা সম্ভব।কিন্তু কোনো কারণে যদি খুব দ্রুত খেতেই হয়, তাবে নির্দিষ্ট পরিমাণ খাবার প্লেটে নিয়ে সেটুকুই খেয়ে শেষ করতে হবে। এতে বাড়তি খাবার খাওয়ার সম্ভাবনা একে বারেই খাকবে না ।
২. বাদ দেওয়া যাবে না কোনো বেলার খাবার
👬আমরা অনেক সময় অনেকেেই সকালের নাস্তা বাদ দিয়ে একবারে দুপুরে খাবার খাওয়ার পরিকল্পনা করে থাকি। এক বেলা খাবার যদি বাদ দিয়া হয় তাহলে অপরবেলায় বেশি খাবার খাওয়া হয় অথবা অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার প্রবণতা বেড়ে যায়।একারণে পেটের মেদ বাড়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে।
👊পেটের মেদ কমাতে কি কি করা যায়ঃ
👩 যদি আপনার এমন হয় যে আপনি কোনো বেলার খাবার বাদ পড়ে যায়, তাহলে খুবই সচেতন থাকতে হবে যাতে করে পরের কোনো বেলায় যেন অতিরিক্ত খাবার খাওয়া বা অস্বাস্থ্যকর খাবার না খাওয়া হয় সে ব্যাপারে সচেতন থাকতে হবে এবং তার সাথে সাথে এই অভ্যাস থাকলে দ্রুত পরিহার করতে হবে।
৩. ছোট প্লেট বেছে নিন ও বড় প্লেটের বাদ দিন
😏 মূলত যেটি বোঝাতে চেয়েছি সে টি হল প্লেটের আকার নয়, বরং কতটুকু খাবার শরীরে যাচ্ছে সেটি। সাধারণত আমরা প্লেটের আকারে বড় হলে অযান্তে একটু বেশী পরিমাণে খেয়ে ফেলি। আর আমাদের বেশিরভাগ মানুষের মাঝেই সাধারণত প্লেটে যতটুকু খাবার নেওয়া হয় তার পুরোটাই শেষ করার প্রবণতা থাকে থাকে। অল্প খাবার প্লেটে রেখে উঠতে মন চায় না । এভাবে কিন্তু আমরা প্রয়োজনের অতিরিক্ত খাওয়া খেয়ে ফেলি এবং তার পরিনাম ওজন বাড়াএবং শরীরে মেদ জমা।
👊পেটের মেদ কমাতে কি কি করা যায়ঃ
🍚যেটি করতে হবে তা হলো বড় প্লেটে খাওয়া এড়াতে ছোট প্লেটে খাবার নিতে হবে। খাবার যখন প্লেটে নিব তখন অব্যশই পরিমাণের দিকে খেয়াল রাখব। তাহলে খাবার নষ্ট হওয়ার এবং প্রয়োজনের চেয়ে অতিরিক্ত খাওয়ার সম্ভাবনা কমে যাবে।
৪. মাঝে মাজে সৌজন্যবোধ থেকে বেশি খাবেন না
🍖আমরা মাঝে মাঝে দাওয়াত খেতে যায় আর সেখানে গিয়ে আমরা অনেক সময় সৌজন্যবোধ থেকে বেশি খাবার খেয়ে ফেলি। এই সময়টায় প্লেটে কেউ খাবার দিয়ে দিলে সেটা শেষ করে ওঠা কর্তব্য হয়ে পরে। আবার যদি বাইরে বন্ধুবান্ধব বা পরিচিতজনের সাথে দেখা হয়ে যায় তাহলে পেট ভরা থাকার পরেও খাবার অর্ডার দেয়া হয়। এই সকল অভ্যাসগুলো ওজন বাড়িয়ে মেদ-ভুঁড়ি জমানোর পেছনে বিশাল সহায়ক ভূমিকা রাখে।
👽তার সাথে আরেকটি প্রচলন তো আছেই সবশেষে মিষ্টিজাতীয় খাবার খাওয়া। হয়ে গেল অতিভোজন বা ‘ওভারইটিং’ এখন একদিকে যেমন শারীরিক অস্বস্তিতে পড়তে হেলো, অন্যদিকে শরীরে মেদ জমার সম্ভাবনাটা ও আরো জুড়ালো হলো।
👊পেটের মেদ কমাতে কি কি করা যায়ঃ
🍠🍔আপনি যখনি অতিরিক্ত খাবার গ্রহন করবেন শরীরে যেসব বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে সেগুলো মাথায় ভালো করে রেখে কী পরিমাণ খাবার খাবেন সেটি ঠিক করে নিবেন।
🍩🍩যদিও মিষ্টিজাতীয় খাবার তেমন স্বাস্থ্যকর নয়, সেজন্য যত কম খাওয়া যায়। তাই যতটুকু না খেলেই নয় ততটুকুই খাতে পারেন।
৫. যদি আনমনে খাওয়া খাওয়ার পরিহার করতে হবে
🍪 অনেক সময় দেখা যায় খাওয়ার সময়ে অন্য কাজে ব্যস্ত কতটুকু খাচ্ছেন সেদিকে সাধারণত মনোযোগ রাখা সম্ভব হয় না। ধরুন টিভিতে বা ফোনে খেলা, নাটক বা অন্য কিছু দেখতে দেখতে খাওয়ার অভ্যাস থাকলেএমনটি হতে পারে। কারণ তখন আনমনে প্রয়োজনের চেয়ে বেশী খাওয়া হয়ে যায়।
👋আবার এমন ও হয় অনেকের ক্ষুধা না লাগলেও টিভি দেখতে দেখতে কিছু একটা খেতে হবে এমন একটা অভ্যাস বলা চলে বদ অভ্যাস হয়ে যায়। এই খাবারগুলোও সাধারণত খুব একটা স্বাস্থ্যকর হয় না বলেই চলে। এছাড়া দেখা যায়, আমরা অনায়াসেই ভাজাপোড়া, মুড়ি-চানাচুর এসব খাবার আমরা এক হাতে নিচ্ছি আর খাচ্ছি।
👊পেটের মেদ কমাতে কি কি করা যায়ঃ
👌এই ধরণের অতিরিক্ত, অস্বাস্থ্যকর খাবার থেকে আসে অতিরিক্ত ক্যালরি, যা থেকে শরীরে চর্বি জমার একটা বিশেষ ক্ষেত্র তৈরি হয়ে যায়। তাই মেদ যদি কমাতে চান তাহলে কমাতে হবে আনমনে খাবার খাওয়াটাও। আপনাকে খাবারের দিকে পূর্ণ মনোযোগ দিতে হবে, অর্থাৎ ‘মাইন্ডফুল ইটিং’ এর চর্চা করতেই হবে আপনাকে।
৬. আপনাকে মানসিক চাপ মোকাবেলা করার মানসিকতা তৈরি করতে হবে
😣 মানসিক চাপ বা স্ট্রেসের কারণেও শরীরে অনেকগুলো রোগে সাথে সাথে মেদ জমতে ও সহযোগীতা করে। তাই যখন আমরা দিনের পর দিন মানসিক চাপে ভুগি, তখন কিন্তু আমাদের শরীরে ‘কর্টিসল’ নামের একটি বিশেষ হরমোন নিঃসরণ হয়। এই হরমোন যদি বৃদ্ধি পায় তাহলে অতিরিক্ত চিনি বা চর্বিযুক্ত খাবার খাওয়ার প্রবল আকাঙ্ক্ষা জাগতে পারে।
👦 আপনি আপনার মেদ কমাতে চাইলে মানসিক চাপকে সময়মতো ও সঠিকভাবে মোকাবেলা করা জরুরি। প্রতিদিন
নিয়মিত ব্যায়াম, পর্যাপ্ত ঘুম, পছন্দের কাজ করা, মেডিটেশন ও প্রয়োজনে মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে মানসিক চাপকে মোকাবেলা করা যেতে পারে।
৭. বদলে ফেলুন অস্বাস্থ্যকর ঘুমের রুটিনটি
👴 বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে পর্যাপ্ত ঘুমের অভাবের সাথে ওজন বেড়ে যাবার একটি উৎতপত্তোসম্পর্ক রয়েছে।এর পেছনে অবশ্যই বিভিন্ন কারণ রয়েছে। রাত জাগলে কিছু না কিছু খেতে ইচ্ছা করতে পারে। এভাবেই খাওয়া অতিরিক্ত খাবারের যে ক্যালরি রয়েছে তা শরীরে মেদ হিসেবে জমা হয়, কিন্তু ঘুমিয়ে থাকলে সেই অতিরিক্ত ক্যালরি খাওয়া হতো না এবং মেদ ও জমতো না।
👉তাছাড়া নিয়মিত যদি পর্যাপ্ত ঘুমের অভাব হয়, তখন কিন্তু সেটা মানসিক চাপ বা স্ট্রেস তৈরি করতে ব্যাপক সহযোগীতা করতে পারে।
👊পেটের মেদ কমাতে কি কি করা যায়ঃ
আপনি যদি পর্যাপ্ত ঘুমের জন্য নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমের অভ্যাস গড়ে তোলতে পারেন।
৮. বেছে নিতে পারেন সাদা চাল ও সাদা আটার বিকল্প
🍚আপনি জানেন কি সাদা চাল, সাদা আটা তৈরি করার সময় ফাইবার বা আঁশসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান ফেলে দেয়া হয়। আর ফাইবারই খাবারকে আস্তে আস্তে হজম করতে সহায়তা করে। যদি ফাইবারই ফেলে দেয়া হয় তাহলে কি হবে? যেটি হবে তা হলো খাবার গুলো দ্রুত হজম হয়ে যাবে, রক্তে ব্লাড সুগারের মাত্রা দ্রুত বেড়ে যাবে।
📌বিশ্ব এর বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে সাদা চাল ও সাদা আটার মত প্রক্রিয়াজাত শস্যদানা বেশি খাওয়ার সাথে মেদ জমার ভালো একটি সম্পর্ক রয়েছে। অন্যদিকে আবার কিন্তু লাল চাল বা ঢেঁকীছাঁটা চাল (কুড়াকাটা চাল হিসেবেও পরিচিত) এবং লাল আটার মতো গোটা শস্যদানা বেশি খাওয়ার সাথে পেটের মেদ ও ভুড়ি কমানোর ব্যাপক সম্পর্ক থাকার প্রমাণ পাওয়া যায়।
👊পেটের মেদ কমাতে কি কি করা যায়ঃ
✅যদিও লাল চাল বা লাল আটার স্বাদের সাথে অনেকেই অভ্যস্ত নয়, তাই প্রথমে এটি ভালো না-ও লাগতে পারে। তবে এইটা পেটের মেদ কমাতে সাহায্য করবে এবং স্বাস্থ্যের জন্য অনেক বেশি উপকারী হবে। তাই একটু একটু করেও হলেও এগুলো খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে পারেন। প্রয়োজনে শুরুর প্রথম দিকে সাদা চাল বা সাদা আটার সাথে অল্প লাল চাল বা আটা মিশিয়ে খাওয়ার চেষ্ঠা করা যেতে পারে।
৯. খাওয়ার আগে মোড়ক যাচাই করে নিন ‘লো-ফ্যাট বা ফ্যাট-ফ্রি খাবার’ গুলোর
🌰অতিরিক্ত লো-ফ্যাট খাবার খেয়ে মেদ তৈরি হতে পারে—এ কথা শুনে খটকা লাগলো তাই না । এর কারণটি হচ্ছে, লো-ফ্যাট বা ফ্যাটমুক্ত খাবারকে সাধারণত স্বাস্থ্যকর মনে করা হয়,কিন্তু এসব খাবারও কখনো কখনো অস্বাস্থ্যকর ও
হতে পারে।
🍘 যখন একটি খাবারকে লো-ফ্যাট হিসেবে তৈরি করা হয় সে সময় সেখান থেকে ফ্যাট সরিয়ে বা কমিয়ে ফেললে অনেকের কাছেই তা একটু কম সুস্বাদু মনে হয়। তাই খাবারটিকে সুস্বাদু করে বিক্রি বাড়াতে খাবার প্রস্তুতকারীরা সাধারণত এসব খাবারের সাথে অতিরিক্ত চিনি যোগ করে বাজারজাত করে থাকে।
👊পেটের মেদ কমাতে কি কি করা যায়ঃ
🍨 যেমটি বল ছিলাম অতিরিক্ত চিনি প্রচুর ক্যালরি যুক্ত করে, খাবারটিকে অস্বাস্থ্যকর
বানায় এবং ওজন বাড়ারত ও সহযোগীতা করে। তাই আজ এবং এখন থেকেই লো-ফ্যাট বা ফ্যাট-ফ্রি কোনো খাবার কেনার আগে, অবশ্যই তাতে চিনি যোগ করা হয়েছে কি না তা মোড়কের লেখা থেকে ভালো করে দেখে নিন।
১০. অ্যাকটিভ হোন শুয়ে বসে থাকবেন না
💤 অযথা শুয়ে-বসে থাকলে যে শরীরে মেদ জমে তা তো প্রায় সবারই জানা আছে। এর জন্য অবশ্য খুবই সহজ একটা সমাধান হলো সপ্তাহে ৫ দিন মাত্র ৩০ মিনিট করে দ্রুত হাঁটা। সারাটা সপ্তাহে মাত্র আড়াই ঘণ্টা ব্যায়াম করেই কি আপনি অনেক উপকার পায়ে যাবেন। এতে রোগব্যাধির সম্ভাবনা কমবে, শরীরের চর্বির পরিমাণও কমবে ইনশাল্লাহ।
💪 যদি রাতারাতি চর্বি কমাবার আশা করবেন না। হাঁটা চালিয়ে যাবেন, এবং তার সাথে কিছু ভারোত্তোলন ও অন্যান্য স্ট্রেংথ ট্রেনিং করতে পারলে আরও বেশি ভালো হয়।
💪 আপনি জিমে না গিয়েও ঘরে বসে, কোন যন্ত্র বা ব্যায়ামের উপকরণের সাহায্য ছাড়াও মেদ কমানোর ব্যায়াম শুরু করে দিতে পারেন।
যেমন------
আশা করবো আপনি পেটের মেদ কমানোর উপায়গুলোর ব্যাপারে ভালো স্বচ্ছ ধারণা পায়েছেন। এখানে একটি কথা স্পষ্ট করা প্রয়োজন যে এই পরামর্শগুলো পেটের মেদ কমানোর পাশাপাশি অন্যান্য যেমন-- কোমরের মেদ, উরুর মেদ, নিতম্বের মেদ ও মুখের চর্বি কমাতেও সাহায্য করবে বলে আশা করি।
আশা করি আমাদের প্রত্যেকটি পোষ্ট আপনাদের ভালোলাগবে এবং উপকারে আসবে ।
ওজন কমাতে সাহায্য করবে এমন ৮টি অভ্যাস
মুখের কালো দাগ / মেজতার দাগ দূর করার সহজ উপায়।
হিট স্ট্রোক- কি ?এর কারণ, লক্ষণ ও এর প্রাথমিক চিকিৎসা ।
মুখের দূর্গন্ধ দূর করার ঘরোয়া উপায়
স্তন্য ক্যান্সার কি? কাদের হয়,লক্ষণ,কারণ এবং প্রতিকার।
মাইগ্রেন/Migraine কি? কারন,লক্ষণ/উপসর্গ এবং চিকিৎসা।
ডেঙ্গুজ্বর কী ? প্রকার,লক্ষণ, এবংচিকিৎসা।
ম্যালেরিয়া কী ? প্রকারভেদ,লক্ষণ, এবং চিকিৎসা।
সাইনোসাইটিস কী?লক্ষণ,করণীয় এবং চিকিৎসা।
নিউমোনিয়া কী?লক্ষণ এবং চিকিৎসা।
চিকনগুনিয়া কি?লক্ষণ,কিভাবে ছড়ায়,প্রতিরোধিএবং চিকিৎসা।
শীর্ষ ১০ ধরনের ক্যানসারের আক্রমন হয় বাংলাদেশে।
হুপিং কাশি/ Pertussis কী,লক্ষণ,জটিলতা, এবং চিকিৎসা।
মাম্প্স কী,লক্ষণ / উপসর্গ,মাম্প্স হলে কী কী করণীয়/ ( হোম রেমেডি) এবং চিকিৎসা।
Tonsillitis/টনসিলাইটিস কি? কারণ, লক্ষণ,কী খাওয়া যাবে/যাবে না এবং চিকিৎসা।
করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) টিকার চতুর্থ ডোজ এবং করোনা মহামারির আতঙ্ক কমে গেলেও সংক্রমণ থেমে নেই।
স্বাস্থ্য ভালো রাখতে খাওয়ার পর যে কাজগুলো করবেন না ?
দুধ -আনারস একসাথে খেলে কি মানুষ মারা যায় ? জেনেনিন এর সঠিক উত্তর ।
পিরিয়ড চলাকালিন মেয়েরা যেসব কাজ থেকে বিরত থাকবেন ।
পর্যাপ্ত ঘুম না হলে ক্ষতি কী । এবং জেনে নিন ঘুম না হলে কী করবেন ?
রাতকানা রোগ কী ? রাতকানা রোগ কেন হয় ? এবং এর প্রতিকার ।
রক্তস্বল্পতা কি ? এর কারণ , লক্ষণ, চিহ্ন, চিকিৎসা এবং উপদেশ ?
কান পাকা রোগ কেন হয় এর কারণ,লক্ষণ,চিহ্ন এবং চিকিৎসা
কনজাংটিভাইটিস বা ( চোখ উঠা ) কি ? এর কারণ , লক্ষণ/চিহ্ন , চিকিৎসা এবং প্রতিরোধ ।
NOTE: সকল ঔষধ রেজিষ্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করুন ।