এম আর টি লাইন ছয়
স্বপ্ন থেকে স্বপ্নের আঈিনায়।
যুগের সাথে তাল মিলিয়ে স্বপ্ন বাহন মেট্রোরেল।
ঢাকা মেট্রোরেল বর্তমান বাংলাদেশ সরকারের একটি স্বপ্নের পকল্প।
পদ্মা সেতুর মতো এটিও একটি মেগা পকল্প।
🚉এই প্রথম চালু হয়েছে এম আর টি লাইন ছয়
এই গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পের মোট দৈর্ঘ্য ২০.১০ কিলোমিটার। এটি উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত যাবে। এর ১৬ টি স্টেশন রয়েছে তা হলোঃ
উত্তরা উত্তর হয়ে উত্তরা ডিপোঃ
উত্তরা মধ্য
উত্তরা দক্ষিণ
পল্লবী
মিরপুর ১১
মিরপুর ১০
কাজীপাড়া
শেওড়াপাড়া
আগারগাঁও
বিজয় সরণি
ফার্মগেট
কারওয়ান বাজার
শাহবাগ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বাংলাদেশ সচিবালয়
মতিঝিল
কমলাপুর
এর মোট দূরত্ব হলো:
উওরা থেকে আগারগাঁও এই পথের দূরত্ব ১১.৭৩ কি মি, এবং আগারগাঁও থেকে মতিঝিল ৮. ১২কি মিঃ।রাজধানির উওরা থেকে মতিঝিল পরন্ত উরালপথে
মেট্রোরলের দূরত্ব ২০.১০ সিমি কি.মি..
প্রথমে মেট্রোরেল চলবে দিনে চার ঘণ্টা। সকাল ৮ থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত। উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত চলার সময় ট্রেন মাঝপথে কোথাও থামবে না। প্রথমে উত্তরা ও আগারগাঁও স্টেশন থেকে টিকিট (কার্ড) ক্রয় করা যাবে। এই রাস্তার ভাড়া ৬০ টাকা।
ডিএমটিসিএল কর্মকর্তারা বলছেন, অভ্যস্ততা তৈরির পর নির্ধারিত সময় কমিয়ে আনা যেতে পারে। মেট্রোরেলের মূল পরিকল্পনায় প্রতি সাড়ে তিন মিনিট অন্তর ট্রেন চলার কথা। মাঝের স্টেশনে যাত্রাবিরতির সময় হবে ৩০ সেকেন্ড।
মানুষের ভিড় বেশি হলে একটি ট্রেন কত যাত্রী নিতে পারবে, তার প্রতি ও একটি হিসাব আছে। ডিএমটিসিএল বলছে, একেকটি ট্রেনে সর্বোচ্চ ২ হাজার ৩০৮ বা ৩১০ জন যাত্রী চলাচল করতে পারবেন। তবে এখানে বসার ব্যবস্থা আছে ৩০৬ জনের। ট্রেনের সাড়ে ৯ ফুট চওড়া কোচের দুই পাশে আসন থাকবে। মাঝে প্রশস্ত জায়গায় যাত্রীরা দাঁড়িয়ে ভ্রমণ করতে পারবেন।
টিকেট ক্রয়ঃ
মেট্রোরেলে দুই ধরনের টিকিট নিয়ে সবাই চলাচল করতে পারবেন মেট্রোরেলে। মেট্রোরেলের টিকিট হল প্রথমটি সিঙ্গেল জার্নির জন্য, এবং দ্বিতীয়টি হল এমআরটি পাস পারমানেন্ট জার্নির জন্য।
মেট্রোরেলে সিঙ্গেল জার্নির জন্য যাত্রীকে প্রত্যেকবার মেট্রোরেলে যাত্রার আগে টিকিট কাটতে হবে। এবং যাত্রা শেষ হওয়ার পর টিকিট স্টেশনের নির্ধারিত গেইটে জমা দিয়ে আসতে হবে। এর কারণ হল, এই টিকিট জমা না দিলে আপনার জন্য দরজা খোলা হবে না, তার জন্য অবশ্যই অবশ্যই সব সময় টিকিট গেইটে জমা দিতে হবে টিকেট জমা না হলে বের হতে পারবে না।
মেট্রোরেল এমআরটি টিকিট পাসের জন্য যাত্রীকে একবার এমআরটি একটি টিকিট ক্রয় করতে হবে ক্রয় করার জন্য শুরুতে আপনি ভোটার আইডি কার্ড কপি এবং ২০০ টাকা ফি জমা দিতে হবে আর সাথে আরোও ২০০ টাকা রিচার্জ করতে হবে মোট ৪০০ টাকা দিলে পার্মানেন্ট এই মেট্রোরেল টিকিট পেয়ে যাবেন। আপনার টাকা শেষ হলে রিচার্জ করতে হবে এটি কার্ড সিস্টেম। বিশেষ সুবিধা হল এই টিকিট স্টেশনে জমা দিতে হবে না। আপনার কাছেই এই টিকিট থাকবে।মেট্রোরেল টিকিট কাটার নিয়ম
মেট্রোরেল ভাড়ার তালিকা প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে কমিশনের পক্ষ থেকে, তবে আমরা লক্ষ্য করে দেখেছে যেভাবে ঢাকার মানুষ মনে করেছিল মেট্রোরেল টিকিট মূল্য অনেক বেশি হবে কিন্ত এটি বেশি করা হয় নি অনেক কম আকারে করা হয়েছে মেট্রোরেল টিকিট মূল্য বা মেট্রোরেলের ভাড়ার তালিকাপ্রতি কিলোমিটার ভাড়া ৫ টাকা থেকে ৭ টাকা নির্ধারিত করা হয়েছে, মেট্রোরেলে সব থেকে কম ভারা হলো ২০ টাকা, এবং সর্বোচ্চ ভাড়া হলো ১০০ টাকা নির্ধারিত করা হয়েছে।
এই দুই ধরনের মেট্রোরেল টিকিট মেট্রোরেলের প্রতিটা স্টেশনে টিকিট কাটতে পারবে সকল যাত্রীরা। মেট্রোরেল স্টেশনে থাকা টিকিট কাউন্টারের কর্মীদের কাছ থেকে এবং মেট্রোরেল টিকিট বিক্রয় মেশিনের মাধ্যমে টিকিট কাটতে পারবেন।
আশা করি আমদের প্রত্যেকটা পোষ্ট আপনাদের উপকারে আসবে ।
পৃথিবীর মায়া কাটিয়ে ওপারে পাড়ি দিলেন ফুটবলের রাজা পেলে
বাংলাদেশ ক্রিকেট এবং ফুটবল সম্পর্কীত গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রশ্ন উত্তর
পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের রাকাত সংখ্যা ও নিয়ম ।
জেনে নিন, দুধ -আনারস একসাথে খেলে কি মানুষ মারা যায় ? জেনেনিন এর সঠিক উত্তর ।
বাংলাদেশ স্বাস্থ্যসেবা সাধারন জ্ঞান,
ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি কোর্সে ভর্তি পরিক্ষায় আসা (বাংলা) নৈবেতীক ২০১৮ -২০১৯ ।
বাংলাদেশের সকল জাতীয় দিবস সমূহ ।
Sentence কাকে বলে ও কত প্রকার । জানুন একদম সহজ ভাবে ।
বাংলা একাডেমির সর্বশেষ বানানের নিয়ম অনুসারে কিছু শুদ্ধ ।